Searching..

কাঞ্চন পুঁটি 

প্রজাতি বিবরণ
স্থানীয় নাম :   কাঞ্চন পুঁটি, টাকা পুঁটি, ময়না পুঁটি
বৈজ্ঞানিক নাম :  Puntius conchonius( Pethia conchonius)
আকার : প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় সর্বোচ্চ ১৪ সে.মি.
প্রাপ্তিস্থান : সারা বাংলাদেশের নদ-নদী, বাঁওড়, খাল-বিল, পুকুর ও প্লাবনভূমিতে পাওয়া যায়। 
বর্তমান অবস্থা : প্রাচুর্যপূর্ণ ।

ফুটুনি পুঁটি
প্রজাতি বিবরণ
স্থানীয় নাম :  ফুটুনি পুঁটি, ফুটানি পুঁটি
বৈজ্ঞানিক নাম : Puntius phutunio (Pethia phutunio)
আকার : প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় সর্বোচ্চ ৪ সে.মি.
প্রাপ্তিস্থান : বাংলাদেশের সকল অঞ্চলের নদ-নদী, বাঁওড়, খাল-বিল, ও পুকুরে পাওয়া যায়। 
বর্তমান অবস্থা : প্রাচুর্যপূর্ণ ।

প্রজাতি বিবরণ/বর্ণনা
স্থানীয় নাম :  মলা পুঁটি, গুগানি পুঁটি
বৈজ্ঞানিক নাম : Puntius guganio
আকার : প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় সর্বোচ্চ ৮ সে.মি.
প্রাপ্তিস্থান : বাংলাদেশের সকল অঞ্চলের নদ-নদী, বাঁওড়, খাল-বিল, পুকুর ও প্লাবনভূমিতে পাওয়া যায়। 
সংরক্ষণ অবস্থা : প্রাচুর্যপূর্ণ (Least Concern)

প্রজাতি বিবরণ
স্থানীয় নাম :  জেলি পুঁটি
বৈজ্ঞানিক নাম : Puntius gelius (Pethia gelius- IUCN)
আকার : প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় সর্বোচ্চ ৫.১ সে.মি.
প্রাপ্তিস্থান : বাংলাদেশের সকল অঞ্চলের নদ-নদী, বাঁওড়, খাল-বিল, পুকুর ও প্লাবনভূমিতে পাওয়া যায়। তবে বৃহত্তর সিলেট অঞ্চলে প্রাপ্যতা বেশি ।
বর্তমান অবস্থা : কম প্রাচুর্যপূর্ণ ।

জাতপুটি
প্রজাতি বিবরণ
স্থানীয় নাম : জাতপুটি, সফরিপুঁটি, ভাদিপুঁটি
বৈজ্ঞানিক নাম : Puntius sophore
আকার : প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় সর্বোচচ ১৩ সে.মি.
প্রাপ্তিস্থান : বাংলাদেশের সকল অঞ্চলের নদ-নদী, বাঁওড়, খাল-বিল, পুকুর ও প্লাবনভূমিতে পাওয়া যায়। 
বর্তমান অবস্থা : প্রাচুর্যপূর্ণ ।
 

প্রজাতি বিবরণ
স্থানীয় নাম : সরপুটি, পুটামাছ
বৈজ্ঞানিক নাম : Puntius sarana
আকার : প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় সর্বোচচ ৪২ সে.মি.
প্রাপ্তিস্থান : সারদেশেই  স্রোতযুক্ত জলাধার ও প্লাবনভুমিতে সরপুটি মাছ কম-বেশি পাওয়া যায়। তবে বৃহত্তর যশোর ও সিলেট অঞ্চলের নদীতে বেশী পাওয়া যায়। মাগুরার ফটকি নদীতে দেশি সরপুটি মাছের প্রাচুর্য্য লক্ষ্য করা যায়।
বর্তমান অবস্থা : IUCN এর তালিকা অনুযায়ী সরপুটি মাছ প্রথমে অতি সংকটাপন্ন এবং পরবর্তীতে  হুমকির সম্মুখিন ছিল কিন্তু মৎস্য অধিদপ্তর কর্তৃক মৎস্য অভয়াশ্রম স্থাপনসহ উন্নত জলাশয় ব্যবস্থাপনার ফলে মাছটির পুনার্বিভাব ঘটেছে এবং প্রাপ্যতা বৃদ্ধি পেয়েছে।

প্রজাতির বিবরণ
স্থানীয় নাম : এলাং, সেফাতিয়া
বৈজ্ঞানিক নাম : Megarasbora elanga
আকার : মাছটির আদর্শ দৈর্ঘ্য ২১ সে.মি.।
প্রাপ্তিস্থান : এই মাছ বাংলাদেশের প্রায় সকল নদ-নদী, খাল, বিল, হাওড়, বাওড় ও প্লাবনভূমিতে পাওয়া যায়। বৃহত্তর ময়মনসিংহ ও সিলেটের হাওর অঞ্চলে মাছটি বেশি পাওয়া যায়।
বর্তমান অবস্থা : প্রাচুর্যপূর্ণ।
 

প্রজাতির বিবরণ
স্থানীয় নাম : রাসবোরা, লেউজা দারকিনা
বৈজ্ঞানিক নাম : Rasbora rasbora
আকার : প্রাপ্ত বয়স্ক মাছ সর্বোচ্চ ১৩ সে.মি. হয়ে থাকে।
প্রাপ্তিস্থান : মাছটি শুধুমাত্র বরিশাল অঞ্চলে পাওয়া যায়।
বর্তমান অবস্থা : প্রাপ্যতা কম।

প্রজাতির বিবরণ
স্থানীয় নাম : দারকিনা, দারকা, ডানকিনা
বৈজ্ঞানিক নাম : Esomus danricus
আকার : প্রাপ্ত বয়স্ক অবস্থায় মাছটির সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য ১২.৫ সে.মি.।
প্রাপ্তিস্থান : বাংলাদেশের প্রায় সকল নদী, খাল, বিল, হাওর, বাওঁড় ও প্লাবনভূমিতে এই প্রজাতির মাছের বিস্তৃতি রয়েছে। বৃহত্তর সিলেট, যশোর ও ময়মনসিংহ জেলায় এ মাছের প্রাচুর্য রয়েছে।
বর্তমান অবস্থা : প্রাচুর্যপূর্ণ।

প্রজাতি বিবরণ
স্থানীয় নাম : ঢেলা, বজ্রমুড়ি, ঢিপালি, লোহাছুরা, কেটি
বৈজ্ঞানিক নাম : Osteobrama cotio 
আকার : প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় সর্বোচচ ১৫ সে.মি.
প্রাপ্তিস্থান : একসময় বাংলাদেশের প্রায় সকল নদী, খাল-বিল ও পুকুরে প্রচুর পরিমাণে ঢেলা মাছ পাওয়া যেত। কালের বিবর্তনে ঢেলা মাছের প্রাচুর্য্য আর আগের মতো চোখে পড়ে না। বর্তমানে বৃহত্তর যশোর, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, সিলেট ও ময়মনসিংহ অঞ্চলে পাওয়া যায়। 
বর্তমান অবস্থা : ঝুঁকিপূর্ণ।